আজকের প্রধান ইভেন্টগুলোর অন্যতম জার্মান মুদ্রাস্ফীতি (CPI)। সুতরাং ট্রেডারদের নজর থাকবে জার্মান সিপিআই রিপোর্টের দিকে । কারণ জার্মান মুদ্রাস্ফীতি (CPI) রিপোর্ট প্রকাশের সাথে সাথে মার্কেটের মুভমেন্ট বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর কিছুক্ষণের মধ্যে অর্থাৎ সন্ধ্যা ০৬:০০ দিকে জার্মান (CPI) রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে। তবে মার্কেটের মুভমেন্ট ইউরোর পক্ষে থাকবে নাকি বিপক্ষে থাকবে সেটা দেখার বিষয়। মাসিক হিসেব অনুযায়ী, এবার মুদ্রাস্ফীতি (CPI) ০.০% অপরিবর্তনীয় থাকতে পারে। এটা ইউরোর জন্য নেতিবাচক হিসেবে কাজ করার সম্ভাবনা রয়েছে এবং বাৎসরিক হিসেব অনুযায়ী,গত বারের মতো সেপ্টেম্বরেও মুদ্রাস্ফীতি ১.% অপরিবর্তনীয় থাকতে পারে।
প্রত্যাশিত লেভেল অনুযায়ী মুদ্রাস্ফীতি আসলে পেয়ারটির প্রাইস কমতে পারে। তবে কোন কারণে মুদ্রাস্ফীতি রিপোর্ট ভাল আসলে পেয়ারটির প্রাইস বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ইভেন্টটি যেভাবে প্রভাবিত করতে পারে EURUSD
ফরেক্স বিশেষজ্ঞ, ইয়োহে এলাম সিপিআই- এর উপর ভিত্তি করে কিছু রেজিস্ট্যান্স এবং সাপোর্ট লেভেল নির্ধারণ করেছেন। সিপিআই প্রত্যাশিত লেভেলের সমান বা নিচে আসলে পেয়ারটির প্রাইস কমতে শুরু করবে এবং পেয়ারটির সাপোর্ট লেভেল নির্ধারণ করা হয়েছে ১.০৯০৫ । এটা ২০১৯ সালের সর্বন্মি প্রাইস। পেয়ারটি ১.০৯০৫ সাপোর্ট লেভেলকে অতিক্রম করলে ১.০৮২০ এবং ১.০৭৮০ সাপোর্ট লেভেলে আসতে পারে।
মুদ্রাস্ফীতি প্রত্যাশিত লেভেলের উপরে আসলে , পেয়ারটির রেজিস্ট্যান্স লেভেল নির্ধারণ করা হয়েছে ১.১০৬৫ লেভেল। পেয়ারটি ১.১০৬৫ রেজিস্ট্যান্স লেভেলকে অতিক্রম করলে, পেয়ারটির পরবর্তী সাপোর্ট লেভেল হবে ১.০৯৯৫ এবং ১.১০২৫।
মন্তব্য করুন